শুক্রবার   ২৯ মার্চ ২০২৪   চৈত্র ১৪ ১৪৩০   ১৯ রমজান ১৪৪৫

সর্বশেষ:
দিনের বেলায় মরুভূমির চেয়েও উত্তপ্ত চাঁদ ডেঙ্গুতে একদিনে ১১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩২৭ ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠির সত্যতা চ্যালেঞ্জ করে ২৬৭ প্রবাসী বাংলাদেশি অক্টোবরের মধ্যেই ‘আন্দোলনের ফসল’ ঘরে তুলতে চায় বিএনপি শর্তসাপেক্ষে নিউইয়র্কে মসজিদে আজানের অনুমতি বাংলাদেশ থেকে বিনা খরচে মালয়েশিয়া গেলেন ৩১ কর্মী খেলাপি ঋণ কমাতে কঠোর নির্দেশ জার্মানে পাঁচ বছর বাস করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্ব বিএনপি-জাপা বৈঠক সিঙ্গাপুরে বাইডেন প্রশাসনকে হাসিনার কড়া বার্তা এবার হাসিনার পাশে রাশিয়া বঙ্গ সম্মেলনের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক ঘটনা স্টুডেন্ট লোন মওকুফ প্রস্তাব বাতিল বাংলাদেশিদের ওপর উপর্যুপরি হামলা যুক্তরাষ্ট্রের উচিত আগে নিজ দেশে মানবাধিকার রক্ষা করা: শেখ হাসিনা তামিমের অবসর অভিযোগের তীর পাপনের দিকে নিউইয়র্কে এখন চোরের উপদ্রুব যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে হাতিরঝিলের ক্ষতি হবেই ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধবিরতি, পাঁচ দিনে নিহত ৩৫ যুক্তরাষ্ট্রে একের পর এক বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটছে বাখমুত থেকে পিছু হটেছে সেনারা, স্বীকার করল রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণ ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ সুপার সাইক্লোন হবে না, দাবি আবহাওয়া অধিদপ্তরের সুদানে যুদ্ধে সাড়ে ৪ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত : জাতিসংঘ পারস্য উপসাগরে সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ এশিয়ায় খেলাপি ঋণে দ্বিতীয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকটে সারা দেশে ভোগান্তি রুশ হামলা সামলে ফের বিদ্যুৎ রপ্তানি করতে যাচ্ছে ইউক্রেন রিজার্ভ সংকট, খাদ্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের দুর্বল নীতিও দায়ী পূজার ‘জিন’ একা দেখতে পারলেই মিলবে লাখ টাকা! সিরিয়ায় আর্টিলারি হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল বাইডেন না দাঁড়ালে প্রার্থী হবেন কে নাইজেরিয়ায় ৭৪ জনকে গুলি করে হত্যা ভারতে বাড়ছে করোনা, বিধিনিষেধ জারি তিন রাজ্যে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন লুলা যে কোনো দিন খুলবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল দেশে করোনার নতুন ধরন, সতর্কতা বিএনপির সব পদ থেকে বহিষ্কার আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া নৌকার প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করবো: মাহিয়া মাহি মর্মান্তিক, মেয়েটিকে ১২ কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেল ঘাতক গাড়ি! স্ট্যামফোর্ড-আশাসহ ৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বর্ষবরণে বায়ু-শব্দদূষণ জনস্বাস্থ্যে ধাক্কা কোনো ভুল মানুষকে পাশে রাখতে চাই না বাসস্থানের চরম সংকটে নিউইয়র্কবাসী ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার! ছুটি ৬ মাসের বেশি হলে কুয়েতের ভিসা বাতিল ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত চুক্তিতে বিয়ে করে ইউরোপে পাড়ি আইফোন ১৪ প্রোর ক্যামেরায় নতুন দুই সমস্যা পায়ের কিছু অংশ কাটা হলো গায়ক আকবরের ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১০০ কোটি ডলার নারী ফুটবলে দক্ষিণ এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম
৮৮৩

হতাশা রোধ করবেন যেভাবে...

প্রকাশিত: ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৯  

হতাশা কমবেশি সকলের জীবনেই রয়েছে। মনের ইচ্ছা বা আকাঙ্খা পরিপূর্ণতা না পেলে হতাশা মনে বাসা বাঁধবেই! মানুষের চাহিদার কোনো শেষ নেই। আর চাওয়ার শেষ যেখানে নেই সেখানে পাওয়ার কোনো শেষ নেই। চাওয়া ও পাওয়ার মাঝ থেকেইঅনেক সময় হতাশা চলে আসে। বিভিন্ন কারণ থেকে হতাশা আসতে পারে। কারো হতাশা বেশি মাত্রায় থাকে আর কারো হতাশাএকটু কম মাত্রায় থাকে। হতাশা অতিরিক্ত মাত্রায় হলে তা খুবই খারাপ। অনেক সময় অতিরিক্ত হতাশা আত্মহত্যার কারণও হতেপারে। তাই হতাশা থেকে বেরিয়ে আসতে করণীয় সম্পর্কে জেনে নিন-

 

হতাশার লক্ষণ: হতাশা হলে মন হঠাৎ করে খারাপ হয়ে যাবে। ভালো করে ঘুম আসবে না। খেতে ইচ্ছা করবে না। ওজন দিন দিনকমে যাবে। সবসময় একটা বিষাদগ্রস্থ মন থাকবে। বেঁচে থাকার আগ্রহ কমে যাবে ও আত্মহননের চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খাবে।

হতাশা কিভাবে দূর করা যায়?

১. কমিনিটিভ থেরাপির মাধ্যমে হতাশা অনেকটা দূর করতে পারেন। এজন্য বছর শুরু হলে একটি ডায়েরি নিয়ে প্রতিদিনের দুঃখ বানা পাওয়া জিনিসগুলোর কথা ডায়েরিতে লিখে রাখবেন। তারপর সে বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করবেন, তবে আস্তে আস্তে হতাশা কমতেশুরু করবে। হতাশা দূর করতে হলে কিছু করার পূর্বে খারাপ বা সবচেয়ে কঠিন বিষয় ভাবতে হবে। তারপর যা-ই হবে তা চিন্তাভাবনার থেকে ভালো হবে। তবে জীবনে হতাশা আসার কোনো জায়গা থাকবে না। এভাবে আপনি নিজেই নিজেকে হতাশা মুক্তকরতে পারেন।

২. নিজেকে যেকোনো কাজ নিয়ে ব্যস্ত রাখতে হবে। অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা। তেমনি অলস মস্তিষ্ক হতাশারও কারখানা।কারণ আপনার হাতে কোনো কাজ না থাকলেই মনে হবে অন্যজন এটা করতে পারলো আর আমি পারলাম না। এর থেকেও হতাশাআসতে শুরু করবে। নেই, পারলাম না ও পেলাম না এসব বিষয়গুলো থেকে জীবনে হতাশার পরিমাণ বাড়তে থাকে। অধিকাংশমানুষ সুখী না দুঃখী এসব চিন্তা করতে করতেই হতাশাগ্রস্থ হয়ে যায়। আর সুখ দুঃখ নিয়ে চিন্তা করার সময় না থাকলে হতাশাগ্রস্থহওয়ার কিছুই থাকবে না। তাই যদি মনে হয় জীবনে হতাশার পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে তবে হাতের কাজ বাড়িয়ে দিতে হবে।

 

৩. আপনি যখন কোনো কাজ করবেন তখন নিজের মধ্যে জীবনে বদলানোর একটা বিশ্বাস তৈরি হয়। সৃষ্টিকর্তা কখনো কাউকেসারা জীবনের জন্য দুঃখী করতে পারে না। তাই কথায় বলে, দিন সব সময় সমান যায় না। আজ রাজা হলে কাল ফকির হয়। তেমনিআজ ফকির থাকলে কাল রাজাও হতে পারে। শুধু মনে রাখতে হবে, কর্ম মানুষকে অবশ্যই সফলতা দিবে। তবে জীবনে হতাশাআসার কোনো সুযোগই থাকবে না। হতাশাকে জীবনে কখনো প্রশ্রয় দিতে হয় না। একটা দরজা বন্ধ হলে অন্য একটি দরজা সবসময় খুলে যায়।

আমি সব জানি, এটা কখনো ভাবা যাবে না। তবে অন্যরা আপনাকে ভুল বুঝে দূরে সরে থাকবে। এতে জীবনের হতাশা আরো বেড়েযাবে।  

৪. অনেক সময় নিকটজন দূরে বসে কথা বললেই আমরা ভাবি, এই বুঝি আমাকে নিয়ে কিছু বলল। এসব চিন্তা ভাবনা বাদ দিতেহবে। নাহলে জীবনে হতাশা আরো বেড়ে যাবে। অন্যের কোনো কথায় কান দেয়া যাবে না, অন্যকে নিয়ে আলোচনাও করা যাবে না,অন্যকে নিয়ে বেশি চিন্তা ভাবনাও করা যাবে না। তবে জীবনের হতাশা থেকে অনেকটা দূরে থাকতে পারবেন। জীবনে আপনি কীপাচ্ছেন? সেটা নিয়ে চিন্তা করবেন। কী পান নি? সে হিসেব কখনো করতে যাবেন না। আপনি যেটা পাচ্ছেন সেটা অনেকে পায় না।এটা ভাবতে পারলে আপনি কখনো হতাশাগ্রস্থ হবেন না।

সাপ্তাহিক আজকাল
সাপ্তাহিক আজকাল