চুরি সিস্টেম লসে বিদ্যুতে সর্বনাশ
প্রকাশিত: ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

♦ অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশেই হরিলুট ♦ চুরির ক্ষতি দেখানো হচ্ছে সিস্টেম লস হিসেবে ♦ বছরে নেই সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা ♦ মেলে না কাক্সিক্ষত সেবা, আছে গ্রাহক হয়রানি
সিস্টেম লসের নামে বিদ্যুৎ চুরি থামছেই না। দিনের পর দিন প্রকাশ্যে অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এ চুরির কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। চুরির বিদ্যুৎ সিস্টেম লস হিসেবে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। চুরির মহোৎসব চললেও এ বিষয়ে কাউকে কোনো জবাবদিহি করতে হয় না। বরং চুরির কারণে যে লোকসান হয়, তা পুষিয়ে নিতে গ্রাহকপর্যায়ে চরম হয়রানি করা হয়। ভুতুড়ে বিল ও ঘুষ-দুর্নীতিও চলে সমানে। আবার অনেক ক্ষেত্রে বছর শেষে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে তা পুষিয়ে নেওয়া হয়। সময়ের সঙ্গে ঢাকায় পর্যায়ক্রমে কয়েকটি বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা গঠিত হলেও বন্ধ হয়নি সিস্টেম লস। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) থেকে প্রথমে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থায় গঠিত হয় ঢাকা ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই অথরিটি (ডেসা)। পরে অনিয়মের মুখে পড়ে বিলুপ্ত হয় ডেসা। গঠিত হয় ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) এবং ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি)। বিদ্যুতের গ্রাহকদের অভিযোগ, দুটি বিতরণ কোম্পানি থেকে তারা আশানুরূপ সেবা পাচ্ছেন না। পদে পদে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। নতুন সংযোগ পেতে অসাধু কর্মকর্তাদের ঘুষ দিতে হচ্ছে। এ অবস্থায় জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারের তরফে বিভিন্ন সময় সিস্টেম লস কম করে দেখানো হলেও তা আসলে কমে না, উল্টো সিস্টেম লসের নামে গোঁজামিল দেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে, এ খাতে সিস্টেম লসের কারণে অপচয় হচ্ছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ২০১০-১১ সালে বিদ্যুৎ খাতে সামগ্রিকভাবে বছরে গড় সিস্টেম লস ছিল ১৪ দশমিক ৭৩ শতাংশ। ২০২০-২১ অর্থবছরে এটি কমে ১১ দশমিক ১১ শতাংশ হয়েছে। এর মধ্যে সঞ্চালন লাইনে ক্ষতি হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। আগের বছরের চেয়ে এটি বেড়েছে। গতকাল সরেজমিন দেখা যায়, ঢাকার উত্তরার সোনারগাঁও জনপথ রোডের দুই পাশে অবৈধভাবে তৈরি কাঁচা তরকারি, মাছ ও ফলের দোকান, লেপ-তোশকের দোকান, ভাঙারি দোকান, মোটর গ্যারেজ, খাবার হোটেলসহ অর্ধশতাধিক দোকানে লাইট, ফ্যান ও বিভিন্ন বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম চালাতে দেখা যায়। দোকানদাররা জানান, বিদ্যুৎ অফিসের লোকেরাই সংযোগের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। দেশ স্বাধীনের পর রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড-পিডিবি সরাসরি বিদ্যুৎ উৎপাদনে করত। ’৯০-এর দশকের পর বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য পিডিবি ধীরে ধীরে বেসরকারি খাতের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। পরে সিস্টেম লস কমাতে ঢাকার বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার জন্য ১৯৯১ সালের ১ অক্টোবর ডেসা প্রতিষ্ঠা করা হয়। যাত্রার এক যুগ অব্যাহত লোকসানের পর অবশেষে ২০০৮ সালে ডেসা বিলুপ্ত হয়ে যায়। পিডিবির বাইরে যে উদ্দেশ্য নিয়ে ডেসা গঠিত হয়েছিল তা সফল হয়নি। ডেসার চরম দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে প্রতিষ্ঠানটি সমালোচনার মুখে পড়ে। এরপর ১৯৯৮ সালে ডেসার একটি অংশ বনানী, গুলশান, মিরপুর ও উত্তরা নিয়ে ডেসকো নামে নতুন কোম্পানি গঠিত হয়। আর ডেসার বিশাল টাকার দায় অমীমাংসিত রেখেই ২০০৮ সালে গঠিত হয় ডিপিডিসি। বর্তমানে ঢাকায় ডেসকো ও ডিপিডিসি এ দুটি প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎ বিতরণ কাজে নিয়োজিত। এর পরও সিস্টেম লস কমানো যাচ্ছে না, বরং অনিয়ম-দুর্নীতি বেড়েছে এ দুই প্রতিষ্ঠানে। বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানে ফাইল আটকে ঘুষ দাবি ও গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ উঠেছে ডেসকোর মিরপুর-ইব্রাহিমপুরের বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের কর্মকর্তা ও নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে আরেক প্রতিষ্ঠান ডিপিডিসির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। এমনকি প্রতিষ্ঠানটির মিটার রিডিং ও লাইন মেরামতের কাজে জড়িত বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মে জড়ানোর অভিযোগ উঠেছে। সব মিলিয়ে সেবা খাত দুটির বিশৃঙ্খলা নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে রয়েছে অসন্তুষ্টি। তথ্য বলছে, ১ হাজার ৫২৯ বর্গ কিলোমিটারের ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রায় ১৬৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে রয়েছে ফুটপাত। এসব ফুটপাতের সাড়ে ৩ লাখ দোকানে প্রায় ৫ লাখ অবৈধ বৈদ্যুতিক বাতি জ্বলে। বাতিপ্রতি গড়ে ৩০ টাকা হিসেবে দিনে ব্যয় হয় দেড় কোটি টাকা। সে হিসেবে মাসে ৪৫ কোটি আর বছর শেষে অঙ্ক দাঁড়ায় ৫৪০ কোটিতে। রাজধানীর ফুটপাত ও রাস্তার এ টাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির অসাধু কর্মচারীদের পকেটেই যাচ্ছে। তবে ফুটপাতের দোকানে বিদ্যুৎ খরচের বেশির ভাগ হিসাব নেই নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে। এ বিষয়ে তথ্য নেই ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) ও ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো) কর্তৃপক্ষের কাছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ডিপিডিসির দৈনিক প্রায় ৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ চুরি হয়। ডিপিডিসির সিস্টেম লস ৭ শতাংশ আর ডেসকোর ৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ। বিদ্যুতে ১ শতাংশ সিস্টেম লস হলে ক্ষতি হয় ৭০০ কোটি টাকা। আর এ সিস্টেম লসের হার আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্য বিবেচনার চেয়ে বেশি।
বিদ্যুতের গ্রাহকরা বলছেন, ডিপিডিসি ও ডেসকোর মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদ্যুৎ চুরির বিষয়গুলো বেশ কয়েক বছর ধরেই ওপেন সিক্রেট। দীর্ঘদিন ধরেই বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশে এলাকার চিহ্নিত দালাল চক্র ইচ্ছামতো আবাসিক ও বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুতের লাইনে অবৈধ সংযোগ লাগিয়ে টাকা আয় করছে। এজন্য দালালরা নিজেরাই মই বানিয়ে নিয়েছে। তারা তাদের ইচ্ছামতো যখন যেখানে লাইন দেওয়া দরকার, সেভাবেই দিয়ে দিচ্ছে। তারা বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তাদের যখন যা দিয়ে ‘খুশি’ করা দরকার, সেভাবেই খুশি করছে বলে ভুক্তভোগী এলাকাবাসীর অভিযোগ। অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে শত শত মেগাওয়াট বিদ্যুৎ চুরি হলেও তা রোধে এখনো নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে কর্তৃপক্ষ। এদিকে ফুটপাতে অবৈধ সংযোগ দিয়ে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ চুরি করা হচ্ছে, তার প্রায় দ্বিগুণ বিদ্যুৎ ব্যাটারিচালিত রিকশা, অটোরিকশা ও থ্রি-হুইলার চার্জ করতে গচ্চা যাচ্ছে। অথচ এ বিদ্যুৎ বাবদ খুবই সামান্য রাজস্ব সরকারের কোষাগারে জমা হচ্ছে। ব্যাটারি চার্জের জন্য সারা দেশে যেসব স্টেশন গড়ে উঠেছে, এর অধিকাংশেরই অবৈধ সংযোগ বলে সংশ্লিষ্ট খাতের অনেকে স্বীকার করেছেন। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সারা দেশে দৈনিক ১ ঘণ্টা লোডশেডিং করে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা হচ্ছে, সব চোরাই বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও অপচয় রোধ করা গেলে তার চেয়ে বেশি সাশ্রয় হবে। চাহিদা অনুযায়ী সাবস্টেশন নির্মাণ, ট্রান্সফরমার স্থাপনসহ বিতরণব্যবস্থা আধুনিকীকরণ, অবৈধ সংযোগ ও চুরি নিয়ন্ত্রণ, অনলাইনে মিটার রিডিং গ্রহণ, প্রি-পেইড মিটার স্থাপনসহ সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ফলে সিস্টেম লস কিছুটা কমলেও তা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেনি। ফলে সিস্টেম লস কমানোর দিকে নজর দেওয়া জরুরি। দেশের একমাত্র সঞ্চালন কোম্পানি পিজিসিবি (পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি বাংলাদেশ) সূত্র বলছেন, সঞ্চালন লাইন প্রতি বছর বাড়ছে। এতে বিদ্যুৎ প্রবাহে কারিগরি ক্ষতি বাড়াটাই স্বাভাবিক। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘২০ বছর আগে বিদ্যুতে সিস্টেম লস ছিল ৪২ শতাংশ, এখন তা ৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আমি মনে করি এটি আরও ২ শতাংশ কমে আসবে জিআইএস (ভৌগোলিক তথ্যব্যবস্থা)-এর মাধ্যমে।’ জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এম শামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের তরফে বিভিন্ন সময় সিস্টেম লস কম করে দেখানো হয়, তা আসলে কমে না। এক মাসে বিদ্যুৎ কত বিক্রি হচ্ছে এবং কত টাকার বিল আদায় হচ্ছে, তারও কোনো সঠিক হিসাব নেই। কারণ একই সময়ে স্মার্ট মিটার রিডিং নেওয়ার সুযোগ থাকলেও তা নেওয়া হচ্ছে না। একেক সময় একেক বাড়ির মিটার রিডিং নিয়ে একটা গড়পড়তা হিসাব করে দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সিস্টেম লসের নামে গোঁজামিল দেওয়ার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। দেখা যায়, বিদ্যুৎ বিলের সঙ্গে সমন্বয় করে অর্থাৎ ভোক্তাদের বিল বাড়িয়ে দিয়ে এ গোঁজামিল দেওয়া হয়। অনেক সময় বিতরণ কোম্পানিগুলোকে এ ধরনের ম্যানুপুলেশন করার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বাধ্য করে। মন্ত্রণালয় সিস্টেম লস কমানোর জন্য এমনটি করে। এ ক্ষেত্রে বুঝতে হবে, আমরা যে সিস্টেম লসের হিসাব পাচ্ছি, বাস্তবে এ লস আরও বেশি। এ ক্ষতি কমাতে সামগ্রিকভাবে ব্যবস্থা নিতে হবে। মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেওয়া পদ্ধতিতে সিস্টেম লস কমানো সম্ভব নয়।

- মেট্রোরেলের টিকিটে ভ্যাট আরোপের ভাবনা এনবিআরের
- ফের রুশ বিমান রুখে দিল ন্যাটো
- সিরিজ নিশ্চিত করার লক্ষ্য টাইগারদের
- সৌদিতে এক সপ্তাহে সাড়ে ১৬ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
- চীনের প্রভাব ঠেকাতে এককাট্টা জাপান-দক্ষিণ কোরিয়া
- গতি ফিরছে প্রবাসী আয়ে, বাড়ছে রেমিট্যান্স
- মাদারীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা: কারণ জানতে ৪ সদস্যের তদন্ত কমিটি
- ডিবি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যা বললেন শাকিব খান
- রমজানে কেউ যেন খাদ্য মজুতদারি করতে না পারে : প্রধানমন্ত্রী
- ২০০ মার্কিন ব্যাংক পতনের ঝুঁকিতে
- হজের প্রথম ফ্লাইট শুরু ২১ মে
- হজযাত্রীদের বিমান ভাড়া কমাতে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের চিঠি
- ভারত তিস্তার পানি সরিয়ে নিচ্ছে!
- যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাংক ধস থেকে বাংরাদেশের শিক্ষা নেয়া উচিত
- আবু জাফর মাহমুদ পেলেন প্রেসিডেন্ট স্বর্ণপদক ও সিনেটারিয়েল অ্যাওয়া
- জালালবাদের সংকট নিরসনে শিঘ্রই উদ্যোগ নেয়া হবে
- নারমিন রহমানের দাফন সম্পন্ন
- নিউইয়র্কের বাজারেও রমজানের প্রভাব দাম বেড়েছে বিভিন্ন পণ্যের
- কমিটি গঠন নিয়ে নড়েচড়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি
- দুবাইয়ে পলাতক খুনের আসামীর সোনার দোকান উদ্বোধন করেছেন সাকিব
- ‘জবাব দেয়ার কথা ভাবছি না’
- ইউনূসের আয়কর নথি নিয়ে এনবিআর ও দুদক তৎপর
- নির্বাচন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে কলঙ্কজনক ঘটনা
- অবৈধদের জন্য ফ্রি কলেজ শিক্ষার প্রস্তাব মেয়রের
- নির্দিষ্ট সময়ের আগে আসা অভিবাসীদের বৈধতা দানের উদ্যোগ
- রাজনীতিতে ফিরতে চান সাবেক গভর্ণর কুমো
- লাগোর্ডিয়ায় এয়ারট্রেন সংযোগ প্রকল্প বাতিল
- রমজান মাসকে সিটি কাউন্সিলের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি
- ভাড়া আদায়ে ই-টিকেটিং
রাজধানীর গণপরিবহণে ডিভাইস কারসাজি - চীন এবং রাশিয়ার সঙ্গে ইরানের যৌথ মহড়া
- সেক্স কমে গেলে যেসব শারীরিক সমস্যা হয় (ভিডিও)
- ‘ওরাল সেক্স’র আগে-পরে দাঁত ব্রাশ করতে নিষেধ চিকিৎসকদের
- ছবি এডিটিং ফ্রিল্যান্সিংয়ে আয়
- বিশ্ব ইজতেমা শুরু
- দলে শৃঙ্খলা বজায় রাখার নির্দেশ দিলেন শেখ হাসিনা
- ছড়িয়ে পড়েছে বিষাক্ত গ্যাস
- গ্যাস সংকটে সিরামিক শিল্প, উৎপাদন নেমেছে অর্ধেকে
- যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রাতভর ফ্লাইট উড্ডয়ন বন্ধ
- এটমী`র অথেনটিক পণ্য নিয়ে এল ভেলা কসমেসিউটিক্যালস
- টেসলা সিইওর ৫ হাজার কোটি ডলার বেতন যৌক্তিক!
- বিনিয়োগে ঝুঁকি নিতে চাইছেন না উদ্যোক্তারা
- পাচার করা টাকা ফেরাতে ১০ দেশের সঙ্গে চুক্তি চায় বিএফআইইউ
- সরকার যথাসময়ে পদক্ষেপ নেওয়ায় কোভিডের ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়েছে: প্
- ফ্লাইট কমাচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
- অনিশ্চয়তার মুখে ২ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
- নাগরিকত্ব পেতে ইন্টারভিউ দিতে হবে না
- বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে মলদোভা
- রানির শেষকৃত্যে যে তিন দেশকে আমন্ত্রণ জানায়নি ব্রিটেন
- অফিসে ৫০ লাখ টাকার বেশি রাখতে পারবেন না মানিচেঞ্জাররা
- স্প্র্যাটলি দ্বীপপুঞ্জে মার্কিন জাহাজ ‘অনুপ্রবেশের’ দাবি চীনের

- তারেকের অপচেষ্টা প্রতিহত করবে ভোটাররা
- নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সাথে নারায়ণগঞ্জ প্রার্থীদের মতবিনিময় সভা
- ধর্ম ব্যবসায়ীরা ধোকা দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে চায়:সালমা ওসমান
- গণসংযোগকালে যুবলীগ নেতা হত্যা
- দলে শৃঙ্খলা বজায় রাখার নির্দেশ দিলেন শেখ হাসিনা
- শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
- শেখ হাসিনার নির্বাচনী প্রচারে সফরসঙ্গী রিয়াজ-ফেরদৌস
- আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই তৃণমূলের উন্নয়ন হয়
- সুন্দর আগামীর জন্য আবারও নৌকায় ভোট দিন: সোহেল তাজ
- গ্যাস সংকটে সিরামিক শিল্প, উৎপাদন নেমেছে অর্ধেকে
- কোন জোর জবরদস্তির মধ্যে আওয়ামী লীগ নেই: তোফায়েল
- দেশকে বাঁচাতে নির্বাচনে বিজয়ের কোনো বিকল্প নেই : এইচটি ইমাম
- বিনিয়োগে ঝুঁকি নিতে চাইছেন না উদ্যোক্তারা
- পাচার করা টাকা ফেরাতে ১০ দেশের সঙ্গে চুক্তি চায় বিএফআইইউ
- আমার কোনো গুন্ডা পাণ্ডা প্রয়োজন নেই: শামীম ওসমান