বাংলাদেশকে বাঁচাবেন কারা
প্রকাশিত: ১২ নভেম্বর ২০২২

আনিসুল হক
প্রথম আলোর একটা শিরোনাম: ‘৩৪ নাকি ২৬ বিলিয়ন, রিজার্ভ এখন কত?’ (৯ নভেম্বর ২০২২)। বাংলাদেশ আইএমএফের কাছে ঋণ পাচ্ছে ৪.৫ বিলিয়ন ডলার। এটা পাবে ৪২ মাসে। ৪০ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ থাকতে হয়। কাজেই আইএমএফের এই ঋণ দিয়ে আমরা ঘি খেতে পারব না, তবে এটা একটা ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। অন্য সংস্থাগুলো থেকে ঋণ কিংবা অর্থসহায়তা পাওয়া সহজ হবে। যে শর্তগুলো আইএমএফ দিয়েছে, যেমন বিদেশে ডলার পাচার বন্ধ করা, তা তো আমাদের নিজেদের স্বার্থেই কার্যকর করা উচিত। সেদিক থেকে দেশের আর্থিক খাতে যদি কিছু ইতিবাচক সংস্কার হয়, তাতে দেশের ভালো, দশের ভালো। আইএমএফের ঋণ আমাদের আর্থিক খাতের কালিমা, ত্রুটি, স্থবিরতা কমাতে সামান্য সাহায্যও যদি করে, তা হবে এক বিশাল অর্জন।
আরেকটা দুষ্টচক্র ভাঙতেও এই ঋণ সাহায্য করতে পারে। ডলারের দাম আরও বাড়তে পারে ভেবে সাধারণ মানুষও ডলার কিনে মজুত করে রেখেছেন। কেউ কেউ নাকি শেয়ার মার্কেট থেকে টাকা তুলে ডলার কেনায় খাটাচ্ছেন। এতে শেয়ার মার্কেটের ধস আরও বাড়ছে, ডলারের দামও বাড়ছে। আইএমএফের ঋণ আসছে, অন্য সংস্থাগুলো থেকেও ডলার আসবে, কাজেই ডলারের দাম কমবে, এই খবরে যদি এ ধরনের মজুতকারীরা ডলার বাজারে বিক্রি করে দিতে শুরু করেন, তাহলেও ডলারের দাম কমতে পারে।
রিজার্ভে যে টান পড়েছে, তা আমরা জানি। ডলার আনতে হবে, আর ডলার খরচ করা কমাতে হবে, পাচার বন্ধ করতে হবে। সরকার যে জ্বালানি তেলের দাম এক ধাক্কাতেই দেড় গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে, কিংবা বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র বন্ধ রেখে লোডশেডিং করছে, তা সেই মরিয়া চেষ্টারই অংশ। ব্যাংকগুলো এলসি খুলছে না। আমদানি নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। সরকারি খরচে বিদেশ যাওয়া বন্ধের ঘোষণাও এসে গেছে। এখন নীতিনির্ধারকেরা কী করতে পারেন?
২০২৩ সালে সারা পৃথিবীর অর্থনীতি খারাপ হবে-এটা সবাই বলছেন। আইএমএফ বলছে, সবচেয়ে খারাপটা এখনো আসেনি, সেটা আসবে ২০২৩ সালে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা বলছে, ২০২৩-এ পৃথিবীর বাণিজ্যচিত্র হবে ধূসর, বিবর্ণ, মলিন।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামবে, এমন লক্ষণ নেই। তাতে পৃথিবীতে খাদ্যশস্যের সংকট দেখা দিচ্ছে, জ্বালানি খাতে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে, ইউরোপ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে; ডলারের দাম বেড়ে গেছে। আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপে মূল্যস্ফীতি ভয়াবহ, মানুষ বাজারে গিয়ে পকেট খালি করে ফিরছেন খাদ্য বা নিত্যপণ্য কিনতে গিয়ে।
বাংলাদেশ রীতিমতো বিপদের মধ্যে। জ্বালানি তেল কেনার ডলার নেই। কারণ, জ্বালানির দাম বেড়ে গেছে। এই অবস্থায় দেশকে খাদ্যসংকট তথা দুর্ভিক্ষ থেকে বাঁচানোর দিকেই সরকারের প্রধান নজর। প্রধানমন্ত্রী বলছেন খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে, যাতে আমদানি করা খাদ্যের ওপর নির্ভর করতে না হয়। সারের ভর্তুকি অব্যাহত রেখে, কৃষি খাতে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি করে, প্রতি খ- জমিতে আবাদ করে, ফলন বাড়িয়ে বাংলাদেশকে খাদ্যসংকট থেকে রক্ষা করাই এখন অগ্রাধিকার। কৃষিতে সেচ লাগবে। সে জন্যও হয় বিদ্যুৎ লাগবে, নয়তো ডিজেল দরকার হবে। এখন ছোট কাপড় দিয়ে বড় টেবিল ঢাকার মতো অবস্থা, এই দিকটা ঢাকলে ওই দিকটা বেরিয়ে পড়ে।
রিজার্ভে যে টান পড়েছে, তা আমরা জানি। ডলার আনতে হবে, আর ডলার খরচ করা কমাতে হবে, পাচার বন্ধ করতে হবে। সরকার যে জ্বালানি তেলের দাম এক ধাক্কাতেই দেড় গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে, কিংবা বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র বন্ধ রেখে লোডশেডিং করছে, তা সেই মরিয়া চেষ্টারই অংশ। ব্যাংকগুলো এলসি খুলছে না। আমদানি নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। সরকারি খরচে বিদেশ যাওয়া বন্ধের ঘোষণাও এসে গেছে।
এখন নীতিনির্ধারকেরা কী করতে পারেন?
১ নম্বর পরামর্শ হলো, আমাদের সেরা অর্থনীতিবিদ, বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি অর্থনীতি-বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে সরকার মতবিনিময় করতে পারে। তাদের কাছ থেকে নিশ্চয়ই কোনো না কোনো সুপরামর্শ সরকার পাবে। করোনা মোকাবিলার জাতীয় কমিটির মতো করে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলার জন্য একটা ছোট, কিন্তু শক্তিশালী জাতীয় বিশেষজ্ঞ কমিটি করা যেতে পারে।
আমি আদার ব্যাপারী, জাহাজের খবর রাখি না। তবে আমাকে যদি জিজ্ঞাসা করেন, বর্তমান সংকটে সরকারের ১ নম্বর করণীয় কী! আমি বলব, দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা। আমার ভাবনাটা হলো, দেশ থেকে ডলার পাচার হয় প্রধানত দুর্নীতির কারণে। আমদানি করা পণ্যের মূল্য দ্বিগুণ দেখিয়ে ডলার পাচার করা হয়েছে, (পড়ুন: বিএফআইইউর প্রতিবেদন প্রকাশ। অর্থ পাচারে ২০০% পর্যন্ত মূল্য বাড়িয়ে পণ্য আমদানি হয়েছে, প্রথম আলো, ১ নভেম্বর ২০২২), এটা তো দুর্নীতি।
এখন দেশের টাকা বিদেশে পাচার করেন কারা? ১ নম্বর হলেন তাঁরা, যাঁদের আয় বৈধ নয়। ঘুষের টাকা, চুরির টাকা, কমিশনের টাকা, লুটের টাকা, খেলাপি ঋণের টাকা, জমি-নদী-বন দখল করা টাকা, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা, পোস্টিং-বাণিজ্য, মনোনয়ন-বাণিজ্য, নিয়োগ-বাণিজ্য, ক্যাসিনো ব্যবসার টাকা এবং কালোটাকা। ধরুন, আমি ভয়ভীতি দেখিয়ে কারও কাছ থেকে ১০ কোটি টাকা আদায় করেছি, এই টাকা দেশে না রেখে বিদেশে পাঠিয়ে দিলেই তো আমার বিপদ কম। তার মধ্যে আছে শঙ্কা, ২০২৩ সালের নির্বাচনে কী হবে না হবে, জানা তো নেই। কাজেই বিদেশই হবে দুর্নীতি করে আয় করা টাকার জন্য নিরাপদ গন্তব্য। আমরা যদি দুর্নীতি বন্ধ করতে পারি, এবং বিদেশে যাঁরা টাকা পাচার করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে পারি, অনেকটাই সুফল আসবে।
সরকার আরেকটা কাজ করতে পারে। পূর্বাচলের মতো কোনো একটা প্রকল্পের সমুদয় প্লট শুধু প্রবাসীদের জন্য বরাদ্দ করার ঘোষণা দিতে পারে। এ জন্য আবেদন চাওয়া হলে, এবং আবেদন ফি হিসেবে বিদেশ থেকে ডলার পাঠাতে বলা হলে, কিছু ডলার দেশে আসতে পারে। এটা একটা টোটকা বুদ্ধি দিলাম। হরিপদ কেরানির পরামর্শ আকবর বাদশাদের কাছে।
কিন্তু আসল আশা কোথায়? ২০২৩-এ বিশ্বব্যাপী মন্দায় বাংলাদেশ নিজেকে রক্ষা করতে পারবে বলে যে এখনো আশা করি, তার উৎসটা কী? এক. সামনে নির্বাচন আছে। নির্বাচনের আগে সরকার দেশের মানুষকে মহাকষ্টে পড়তে দিতে চাইবে না। দুই. বাংলাদেশের কৃষক। বাংলাদেশের কৃষি খাত। বাংলাদেশের মানুষের মতো সৃষ্টিশীল, পরিশ্রমী, নতুন প্রযুক্তি ও ধারণা গ্রহণে সক্ষম জাতি খুব কম আছে। সম্প্রতি আমরা গিয়েছিলাম কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাকের সঙ্গে দেখা করতে। তিনি জানালেন, কৃষিবিজ্ঞানীরা এরই মধ্যে দ্রুত সময়ে কাটা যায়, এমন ধানের বীজ প্রবর্তন করেছেন, ফলে আমন ধান তাড়াতাড়ি উঠে যাবে, এবং তখন সেই জমিতে চতুর্থ ফসল হিসেবে উচ্চফলনশীল শর্ষে চাষ করা হবে। এই উদ্যোগ এরই মধ্যে নেওয়া হয়ে গেছে। এর ফলে কয়েক হাজার কোটি ডলার বাঁচবে ভোজ্যতেল আমদানি খাত থেকে।
আপনি শুধু বাংলাদেশের কৃষককে বলুন, এই ফসল উৎপাদন করো, লাভ হবে। তাঁরা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি শিখে নিয়ে প্রচ- পরিশ্রম করে কাজটা করে দেবেন। কাজেই সরকার, বেসরকারি উদ্যোক্তা, গণমাধ্যম, এনজিও সবাই মিলে যদি আওয়াজ তোলা যায়, প্রতি ইঞ্চি জমির সদ্ব্যবহার করুন; এর সুফল আসবেই। আমরা ভরসা রাখতে চাই আমাদের কৃষকদের ওপর, চাওয়ার মতো করে চাইলে তাঁরা আমাদের রক্ষা করবেন।
২ নম্বর ভরসা আবারও দেশের মানুষ, গরিব মানুষ, সাধারণ মানুষ, আমাদের প্রবাসী শ্রমিকেরা। তাঁরা দেশকে ভালোবাসেন, দেশেই তাঁদের বাবা-মা-স্ত্রী-সন্তান, তাঁরা দেশে টাকা পাঠাবেনই। এই মানুষদের সরাসরি প্রণোদনা দিলে আমরা লাভবান হব। আমাদের কাছে নিশ্চয়ই ডেটাবেজ আছে, আমাদের প্রকৃত অভিবাসী শ্রমিক কারা।
তাঁদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করুন। সরাসরি দেশে ডিজিটালি ডলার পাঠানোর অ্যাপ দিন, এবং এই ডলারের বিনিময়ে তাঁরা যেন সরাসরি লাভ পান, প্রত্যেকে প্রতিটা ট্রানজেকশনের সময়েই এ প্রণোদনাটা পাবেন। প্রযুক্তি কিন্তু অনেক বড় সমস্যার অনেক সহজ সমাধান এনে দিতে পারে।
২০২৩ ভালো যাবে এটা কোনো অর্থনীতিবিদ, কোনো বিশেষজ্ঞ বলছেন না, বলবেন না। সরকারের ওয়াকিবহাল মহলও বাস্তবতা হাড়ে হাড়ে বুঝছে। কিন্তু আশাহীনতার সময়েও আমাদের আশা হলো এই দেশের অপরাজেয় মানুষ, সাধারণ মানুষ, কৃষক এবং শ্রমিক। তাঁরা এবারও আমাদের হারতে দেবেন না, মুখে অন্ন দেবেন এবং দেবেন বিজয়ীর গৌরব।
লেখক: প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক ও সাহিত্যিক।

- ট্রেন-বাস ভাড়া টোল বাড়ছে
- প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে উস্কানি মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের নিন্দা
- আমেরিকার ‘ধমকে’ প্রথম কুপোকাত আজম
- যুক্তরাষ্ট্রে থাকতেই সিদ্ধান্ত জানতেন শেখ হাসিনা
- নিষেধাজ্ঞা নয় হুশিয়ারি
- সরকার বিরোধীদল সবাই বলছে খোশ আমদেদ
- নতুন ভিসা নীতির প্রেক্ষাপট-উদ্দেশ্য
- বিশিষ্টজনদের লেখা রাজনৈতিক ধারাভাষ্য
বিএনপি’রও আছে জুজুর ভয় - মুখোমুখি বাইডেন-হাসিনা
জিতবে কে? - বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আগাম নিষেধাজ্ঞা
- হাওরে সড়ক বানিয়ে উপকারের চেয়ে অপকারই হয়েছে: পরিকল্পনামন্ত্রী
- চুরি হচ্ছে ই-পাসপোর্টের তথ্য
- দেশে ধনীদের আয় বেড়েছে ৬৪ শতাংশ, শোচনীয় অবস্থা মধ্যবিত্তদের
- ৩১ আগস্টের মধ্যে নর্থ বেঙ্গলের নির্বাচন
- কর্নাটকে কংগ্রেস জয়ী
মোদীর বিজেপি কতটা দুশ্চিন্তায়? - পাকিস্তানে অস্থিরতা
গ্রেফতার আতঙ্কে ইমরান খান - শহিদ-সাব্বিরদের নাচগানের আসরে মানায়, মসজিদে নয়
- কানেকটিকাট কনভেনশন সফল করার আহ্বান
- জালালাবাদ এসোসিয়েশনের অর্থ কেলেংকারি
- আজাদ বললেন
‘আমি একজন ভালো মানুষ’ - মেয়র এডামসের হাতে ‘আজকাল’
- সিটিতে প্রায় ৫০ হাজার বাংলাদেশি ভোটার
- স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় মাইগ্র্যান্টদের আশ্রয়স্থল
- নতুন ইমিগ্র্যান্ট ঠেকাতে সিনেটে বিল পাস
- নিউইয়র্কে চোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ ব্যবসায়ীরা
- পাঁচ ব্যবসায়ীর বাংলাদেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- ফোর্বসের জরিপ
এশিয়ার সেরা ৭ বাংলাদেশি - জালিয়াতি-প্রতারণাসহ ১৩ অভিযোগ স্যানটোসের মামলা এথিকস কমিটিতে
- শেখ হাসিনাকে চায় না যুক্তরাষ্ট্র!
- আলোচনায় রাষ্ট্রদূতদের বাড়তি নিরাপত্তা প্রত্যাহার ও স্যাংশন
- বিশ্ব ইজতেমা শুরু
- ছড়িয়ে পড়েছে বিষাক্ত গ্যাস
- এটমী`র অথেনটিক পণ্য নিয়ে এল ভেলা কসমেসিউটিক্যালস
- গ্যাস সংকটে সিরামিক শিল্প, উৎপাদন নেমেছে অর্ধেকে
- যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রাতভর ফ্লাইট উড্ডয়ন বন্ধ
- অনিশ্চয়তার মুখে ২ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
- ফ্লাইট কমাচ্ছে বিদেশি এয়ারলাইন্স
- স্প্র্যাটলি দ্বীপপুঞ্জে মার্কিন জাহাজ ‘অনুপ্রবেশের’ দাবি চীনের
- অফিসে ৫০ লাখ টাকার বেশি রাখতে পারবেন না মানিচেঞ্জাররা
- ডলারের চাপ কমাতে বাকিতে তেল কিনতে চায় সরকার
- যুক্তরাজ্যের শরণার্থী হোটেলের বাইরে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেফতার ১৫
- রাজনীতিতে ফিরতে চান সাবেক গভর্ণর কুমো
- বায়ু দূষণ রোধে রাজধানীতে বিশেষ অভিযান শুরু
- লামায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
- ওয়াসার অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কারণেই তার বিরুদ্ধে অপপ্রচ
- মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সরাসরি রেমিট্যান্স আনার সুযোগ
- নিউইয়র্কের ১৫ লাখ মানুষ মেডিকেইড হারাতে পারে
- শীতে জবুথবু পুরো ভারত
- অপপ্রচারে আতঙ্কে প্রবাসীরা
- রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার

- হারিয়ে যাচ্ছে ভ্রাম্যমাণ বই বিক্রেতারা
- বাংলাদেশ ও আমার সেই ভালো লাগার অনুভূতি
- নাইপলের মৃত্যুতে শোকাহত বিশ্বসাহিত্য অঙ্গন
- বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাত্রা
- ‘এই ছাত্র রাজনীতির কাছে আমরা অসহায়’
- তারুণ্যের শক্তিতে ছাত্রলীগের মানবিক পথচলা
- শেখ হাসিনা ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ থেকে উন্নয়নের বাংলাদেশ করেছেন
- ট্রাকসেল লাইনে মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্ত একাকার!
- গ্রামে কেন আত্মহত্যা বেশি
- বাংলাদেশকে বাঁচাবেন কারা
- বিশ্বসংসার জানে না মায়ার জন্ম কোথায়
- ‘অর্থনৈতিক সংকটের সঙ্গে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নেওয়ার সম্পর্ক নেই’
- নারী ফুটনল দল চ্যাম্পিয়ান হইসে বাফুফের জোরে!
- মৃত্যু নিয়ে আমার কল্পনাবিলাস নেই
- দেশের রাজনীতি নিয়ে প্রবাসে এ কী হচ্ছে!